Wellcome to National Portal
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ এপ্রিল ২০১৫

'রং-তুলিতে পাহাড় ও প্রকৃতি' শীর্ষক চিত্র প্রদর্শণী


প্রকাশন তারিখ : 2014-12-03

রং-তুলিতে পাহাড় ও প্রকৃতি

শান্তি চুক্তির ১৭তম বার্ষিকীতে পাহাড়ী শিল্পীদের আঁকা ছবি প্রদর্শনী শুরু

২০১৪ সনের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের ১৭তম বার্ষিকী। ১৯৯৭ সালের  এ দিনে  কোন তৃতীয় পক্ষের  মধ্যস্থতা ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটির  সাথে  পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির মধ্যে  ঐতিহাসিক এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে দীর্ঘ দু’যুগের সশস্ত্র সংগ্রামের  অবসান হয় এবং পার্বত্য অঞ্চলে ফিরে আসে  শান্তি ও স্বস্তি। গ্রতি বছর শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের দিনটি নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হয়ে আসছে ।

এ উপলক্ষে এ বছর প্রথম বারের মতো রং-তুলিতে পাহাড় ও প্রকৃতি কে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামের নবীণ শিল্পীদের  আঁকা ছবি প্রদর্শনের আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক  মন্ত্রণালয়। আজ  ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত ঢাকা আর্ট সেন্টারে (সড়ক নং-৭/এ, বাসা নং-৬০, ধানমন্ডী আক্ষাসিক এলাকা ) তিনদিন ব্যাপী  ছবি প্রদশনী শুরু হয়েছে। ১,২ ও ৩ ডিসেম্বর ২০১৪ প্রতিদিন বেলা ৩.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ পর্যন্ত এ প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. গওহর রিজভী  প্রধান অতিথি হিসেবে  চিত্র প্রদর্শনীর উদ্ভোধন করেন।  অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এবং স্পেন প্রবাসী আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী  মনিরুল ইসলাম বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের সচিব নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।
অনুষ্ঠানে ড. গওহর রিজভী বলেন, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের ভিন্নতা পার্বত্য চট্টগ্রামকে অধিকতর আকষর্ণীয় করে তুলেছে । কৃষ্টি-সাংস্কৃতি, ইতিহাস- ঐতিহ্য তথা উন্নয়ন ও অগ্রগতি প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের নবীন শিল্পীদের আঁকা ছবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।  

বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পার্বত্য চট্টগ্রামের শিল্পীদের ভিন্নতম এ  সংস্কৃতি প্রসারে সরকার সার্বিক সহযোগিতা করবে। তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি ও উন্নয়নের অভিযাত্রা অব্যাহত রাখার ক্ষেত্রে সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।